Bangla Kobita, Bengali Poems, Jokes, Story - বাংলা কবিতা, গল্প, কৌতুক পড়ুন এবং লিখুন
Bangla Kobita, Bengali Poems, Jokes, Story - বাংলা কবিতা, গল্প, কৌতুকের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বাংলা শিক্ষা ডট কম। জনপ্রিয় খ্যাতিমান কবিদের নানাবিধ বাংলা কবিতার একটি সংগ্রহশালা। এখানে জনপ্রিয় কবিদের হাজার হাজার বেঙ্গলি কবিতার [Bengali Poems] সংকলন রয়েছে , যা দিনকে দিন বাড়ছে।
এছাড়াও এখানে মজার বাংলা জোকস [Bangla Jokes] , ছোট গল্প [Short Story], রচনা ইত্যাদির একটি বিশাল সংগ্রহ রয়েছে ।
আমাদের বাংলা কবিতা [Bangla Kobita] বৃহত্তর ফোরাম রয়েছে যেখানে আপনি কবিতা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। এর পাশাপাশি বাংলা কবিতা, আবৃত্তি [Recitation] প্রকাশের [Publish] সুযোগ রয়েছে।
আমাদের মূল উদ্দেশ্য নতুন লেখক এবং লেখিকাদের লেখা প্রকাশের একটা মাধ্যম তৈরী করা। আপনার লেখা প্রকাশ করুন।
আমাদের দেশে এবং সারা পৃথিবী জুড়ে হাজার হাজার কবিরা রয়েছেন , যারা শুধু বাংলা নয় , নানা ভাষায় কবিতা লিখেছেন , তাদের কবিতার ডালি আমাদের কাছে অমূল্য সম্পদ। আজ ইন্টারনেটের সুবিধার্তে কবিতা এখন হাতের মুঠোয়। কত বিখ্যাত , অবিখ্যাত কবির কবিতা আমরা শুনতে পাই।
Best Poem of the Week - সপ্তাহের সেরা কবিতা
Bangla Kobita Collection - আমাদের সংগ্রহ
জীবনমুখী কবিতাদুঃখের কবিতাপ্রেমের কবিতাজনপ্রিয় কবিতাছড়া কবিতা
প্রকৃতির এক নতুন রূপ
ভীষণ শান্ত – রহস্যময়
অদৃশ্য –অচেনা –অজানা
প্রিয় কুয়াশা ।
মেঘেদের দলে
লুকিয়ে পড়ে সূর্যের আলো
যেন লুকোচুরি খেলায় মেতেছে তারা ,
আলো আর আঁধারের মাঝে সৃষ্টি
কুয়াশার বৃষ্টিধারা
প্রিয় কুয়াশা ।
নিঝুম প্রহর ,শিশির সিক্ত ভেজা ঘাস
এক পলক দেখা সেই চেনা শহর
কল্পনায় ছুঁয়ে গেছি বারে বারে
কত শত ক্লান্ত প্রহর এভাবে কেটে যায়
ভোরে সোনালি আবছায়া অস্পষ্টতা
কতদিন ভেবেছি মনে মনে
উদাত্ত দু’বাহুর আলিঙ্গনে
একটু উষ্ণ একটু ভালোবাসা
প্রিয় কুয়াশা ।
.
নিপুণ হাতে অঙ্কিত পটুয়ার,
নানা রঙে রঞ্জিত-
কাশের গুচ্ছ যেন বা,
ছুঁতে দাও ললনা
তোমার অঙ্গখানি;
ছবির মত সুতির বয়ন,
টেরিকোট,’কাপাস-ফুলের গন্ধ’
বস্ত্রখানি, ‘বাসাংসি’ তুমি কবিতায়-
বাস্তবে ‘নারীভূষণ,
পবিত্র তন্তুজ গর্ব।
-কুন্তল শীল,২৫ জানু,২০২৫
প্রথম দ্যাখা গোধূলিবেলা-মেলা,
শেষ হয় না পদক্ষেপের খেলা-
সাঁতপাকে বেঁধেছি আমি তোমায়
আমার জীবনডোরে,
ওগো বধূ-আমার জীবনপ্রভাতে।
বধূবেশে লালচেলির সাজ,
সাক্ষী থাক অগ্নিসূর্যের লাজ,
মালাবদলের প্রথম দৃষ্টি হোক-
হোক শুভ প্রতি জীবনক্ষণ,
দুয়ের বাসরলগ্নে।
-কুন্তল শীল,২৪ জানু,২০২৫
কাছাকাছি তবু অচেনা
ছায়া সঙ্গীর সাথে মিতালি
অমরত্ব প্রেমের স্বপ্নে বিভোর
আর রাতের জোছনা ….
ঘুম পোড়ানি গান আর ঝিঁঝিঁপোকা
সবই আছে যেখানে যেমন ছিল
প্রকৃতির মাঝে লুকোচুরি খেলা
গরম ধোঁয়া উঠা কফির স্বাদ আর
কনকনে শীতের আমেজ
কুয়াশাসিক্ত ভোরবেলা
নরম ঘাসের উপর হেঁটে বেড়ানো
কিংবা ক্যানভাসে রংতুলি
নীলের মাঝে সাদা
ভীষণ চমৎকার
মনের ইচ্ছে গুলো এঁকে যাওয়া
গরম ধোঁয়া উঠা কফির স্বাদ আর কনকনে শীতের আমেজ ।।
এবার মন পাগল হবে
সেই সময় এসে গেছে।
শিবের প্রেমে মন পাগল হয়ে
শিবকে বাবা বাবা বলবে।
শিবকে বাবা বাবা বলবে
শিবের চরণ ধ্যান করবে।
যদি শিব প্রসন্ন হন ধ্যানে
আসবেন তখন মনের সামনে।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১৩/১২/২০২৪
তুমি আছ যার সাথে
ভয় নেই তার বিপদে।
তুমি বেসেছ যারে ভালো
সে আছে বড়ো ভালো।
যে করে তোমার সাধনা
সে পায় তোমার দেখা।
কোনো সাধক নই আমি
কবি আমি রচি গীতি।
তোমার কথা ভেবে ভেবে
দিন আমার যায় চলে।
কবে তোমার দেখা পাব আমি
বলে দাও হে পাবনি।
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
৩/১২/২০২৪
শিব মোদের পিতা।
শিব মোদের মাতা
শিব মোদের ত্রাতা।
শিব মোদের সখা
শিব মোদের বিধাতা।
শিব পরমেশ্বর বিশ্বেশ্বর
রামেশ্বর নাগেশ্বর।
শিব নিজেই ব্রহ্মা নিজেই বিষ্ণু
জগতের প্রভু।
শিব অম্বরনাথ অমরনাথ
কেদারনাথ সতীনাথ।
সবাই মিলে বলো শিবের জয়
শিবের জয়।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১৪/১২/২০২৪
শিব শিব বলো সবাই
শিব নামে কাঁদো সবাই।
যদি সদা বলো এই নাম
মরণের পরে যাবে শিবধাম।
যে ডাকে তাঁকে সারাক্ষণ
সে হয় তাঁর প্রিয় জন।
তাই সবাই বলো শিব শিব
শিব শিব শিব শিব।
—- অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১২/১২/২০২৪
শিব তোমায় প্রণাম জানাই
তুমি মোদের সবকিছু তাই।
তুমি যেমন মোদের দেবতা
তেমন মোদের ভালোবাসা।
তুমি যেমন মোদের মন
তুমি তেমন মোদের প্রাণ।
তুমি যেমন মোদের সুখের সাথী
তেমন মোদের দুখের সাথী।
তুমি যেমন মোদের পিতা
তুমি তেমন মোদের মাতা।
শিব তোমার চরণে ঠাঁই হবে
কবে মোদের দাও বলে।
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
২/১২/২০২৪
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শম্ভু শম্ভু শম্ভু
জয় শম্ভু শম্ভু শম্ভু।
জয় শম্ভু শম্ভু শম্ভু শম্ভু
জয় শম্ভু শম্ভু শম্ভু।
জয় রুদ্র রুদ্র রুদ্র
জয় রুদ্র রুদ্র রুদ্র।
জয় রুদ্র রুদ্র রুদ্র রুদ্র
জয় রুদ্র রুদ্র রুদ্র।
জয় হর হর হর
জয় হর হর হর।
জয় হর হর হর হর
জয় হর হর হর।
জয় হরি হরি হরি
জয় হরি হরি হরি।
জয় হরি হরি হরি হরি
জয় হরি হরি হরি।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১৩/১১/২০২৪
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
জয় শিব শিব শিব শিব
জয় শিব শিব শিব।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১২/১১/২০২৪
আমি বড়ো অসহায়
শিব তুমি বাঁচাও আমায়,
তুমি আছ এ জগতে
তাই জানি আমায় বাঁচাবে।।
আমার সকল দুঃখ তুমি
দাও মুছিয়ে হরি,
আমায় একটু কৃপা করো তুমি
তাতেই পাব বড়ো শান্তি।।
দয়া করে থাকো মিশে
আমার প্রাণের সাথে,
আমার যত বিপদ তুমি থাকলে
সবই যাবে হাওয়ায় মিশে।।
জীবনে আমি একা
থাকলে তুমি নেই চিন্তা,
অসহায় থাকব না তখন
পরমেশ্বর সাথে আছেন।।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
৯/১১/২০২৪
- এখানে ধান সিঁড়ি নেই,আছে ইছামতি আর তার মৃদু বয়ে যাওয়া জলরাশি,
আমিও জীবনানন্দের মত বলি ইছামতির তীরে যেন বারে বারে ফিরে আসি।
ফিরে আসি যেন বাংলার এই গাঁয়ে মানুষের বেসে,সবুজের এই ছায়ায়,,
ক্ষতি নেই তাতে যদি মানুষ না হয়ে ঐ শঙ্খচিল গাং শালিক বা সন্ধ্যার সুদর্শন হাওয়ায়।
এই বাংলায় আমি বারে বারে আসিব ফিরে ,,
মায়ের মমতা আর বধূর কাজলে আঁকা এই ছোট নীড়ে।
আমি বারে বারে আসিব ফিরে সেই কোনো ফাগুন মাসে,
হয়তো মানুষ নয়, কোনো কৃষ্ণচূড়ার ডালে কোকিলের বেশে।
যেথা কাটা ধান ক্ষেতে বালকের লাটাই হতে আকাশে তে ঐ ঘুড়ি ওরে,,
হয়তো সেই লাটাই হাতে আমি আবার আসিব যে ফিরে।
যেথা দোয়েলের শিস শুনি ডুমুরের ডালে,
যেথা তরু র শাখায় ভরে ফুলে আর ফলে,,
যেথা রোজ সন্ধ্যায় বলাকারা ঐ দল বেঁধে ফিরে চলে ঘরে,,
সেই সন্ধ্যায় আমি হয়তো আবার আসিব ফিরে হেথা বারে বারে।
যেথা ঝিঁঝিঁ পোকা ডাকে ঐ আর জোনাকিরা আলো দেয় রাতের আধারে,,
সেই আধার রাতে ও আমি বারে বারে আসিব যে ফিরে ।
দামাল ছেলের দল উরিয়ে পথের ধুলো দেখতে মেলা ছোটে বিকাল বেলায়,
খুঁজে তুমি আমাকে ও পেতে পারো ইহা দের ভিড়ে ঐ বৈশাখী মেলায়।।
মা তোমায় ভালোবাসি
তুমি আমার হীরের খনি।
মা তুমি আমার চোখের মণি
আমার মনের ঈশ্বরী।
মা তুমি আমার মন
মা তুমি আমার জীবন।
মা তুমি আমার চোখের বারি
আমার সুখ-দুঃখ সবই।
তোমায় কত ভালোবাসি
পারব না বোঝাতে আমি।
মরণের সময় জপব আমি
কালী কালী কালী কালী।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১১/১২/২০২৪
বাবা শিব মা কালী
তোমাদের প্রণাম জানাই।
তোমাদের কাছে কবে যেতে
পারব দাও ব’লে।
বাবা শিব মা কালী
এক জনের রূপ দুই।
শিব যিনি কালী তিনি
কালী যিনি শিব তিনি।
দয়ার সাগর বাবা-মা
পূর্ণ করেন সবার ইচ্ছা।
দেখতে চাই আমি
বাবা-মাকে সামনাসামনি।
যে পায় তাঁদের চরণ
ধন্য তার সাধন-ভজন।
তোমাদের চরণ পাব কবে
আমায় দাও ব’লে।
— অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী
১১/১২/২০২৪
অতি প্রাচীন কাল থেকে নানা মুনি, ঋষি ও মহাপুরুষ -রা নানা কবিতা লিখে গেছেন। কেউ লিখেছেন প্রকৃতি নিয়ে কবিতা, কেউ লিখেছেন যুদ্ধের আবার কেউ ভালোবাসার। অনেক কবি আছেন যাদের কবিতার মাধ্যমে আমরা ব্রিটিশ শাসিত ভারতবর্ষের নানা ঘটনা জানতে পারি। বিস্তারিত ...
জনপ্রিয় কবির লেখা নির্বাচন করে হুবহু বলার সাথে সাথে শুদ্ধ উচ্চারণ,স্পষ্ট বাচনভঙ্গি এবং সুললিত কন্ঠস্বরের মাধ্যমে কবিতা বা ছড়ার ভাববিষয় শ্রোতার নিকট উপস্থাপিত করাই হল আবৃত্তি। শিল্প-সাহিত্যের আঙিনাতে আবৃত্তির প্রবেশাধিকার বহুদিন আগে থেকেই। সাহিত্যের একটি প্রাচীনতম শাখা হচ্ছে কবিতা। বর্তমান সময়ে সাহিত্য জগতে শিল্প-সংস্কৃতিতে আধুনিক কবিতার মান/খ্যাতি দিন দিন বেড়ে চলেছে। বিস্তারিত ...
কবিতা শব্দটি শুনলেই মনের মধ্যে আনন্দ জেগে উঠে। ছন্দের সাহায্যে অথবা গদ্যের ভাষায় মনের ভাব ফুটিয়ে তোলাই হল কবিতা। ছোট থেকে বড়ো সবাই কবিতা পাঠ করতে ও শুনতে ভালোবাসেন। ছোট বাচ্চা কিন্তু কথা শেখার পর ছোট ছোট ছড়া প্রথম শেখে, এই ছড়াই কিন্তু কবিতার আর এক রূপ। বিস্তারিত ...
আমরা শুধু মনের আনন্দে কবিতা পড়ি বা লিখি তা নয়, মনের দুঃখও কবিতার মাধ্যমে প্রকাশ করি। দুঃখের কবিতা (Sad Kobita) মানুষের দুঃখ কষ্টকে কেন্দ্র করে লেখা হয়। যেমন পৃথিবীতে এমন কোনও মানুষ নেই যে জীবনে কোনো দিনও দুঃখ পাইনি, তেমন দুঃখ ছাড়া কেউ কবি হতে পারে না। বিস্তারিত ...
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান , ছবি, গল্প, উপন্যাস ও কবিতা সবই লিখেছেন । কিন্তু তিনি জগৎ বিখ্যাত বিশ্বকবি নামে পরিচিত অথার্ৎ এখানেও কবিতার জয় জয় কার। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর কবিতার মাধ্যমে বিদ্রোহকে আহ্বান জানিয়েছিলেন , আজ তাই তিনি বিদ্রোহী কবি নামে পরিচিত। বিস্তারিত ...
প্রেমের কবিতা (Premer Kobita) অর্থাৎ যে কবিতার মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে প্রেম ভালোবাসাকে উদ্দেশ্য করে লেখা। প্রেমের মধ্যে রয়েছে ভালোবাসা এই জন্য প্রেমের কবিতাকে ভালোবাসার কবিতা (Love Poem) বলা হয়। বিস্তারিত ...