ভালোবাসার প্রতি
বারে বারে আসে বসন্ত, আসে কত গাঁথা;
লয়ে যায় উড়ায়ে কত সুখ, আনন্দের মুখরতা।
তুমি আসিয়াছো নিয়ে এক মধুরও ধ্বনি,
উঠিল বাজিয়া জল-তরঙ্গ, নিশ্চুপে শুনি।
অঙ্গে অঙ্গে লাগিয়াছে বিরাট স্পন্দন,
কাটিয়াছে মধ্যরাতের ঘোর আর্তনাদের ক্রন্দন।
অনন্ত হৃদয় মাঝে, কুণ্ডলীত আসন
এ কি শুনি হে, বিচিত্র অন্তরের সুপ্ত ভাষণ।
ক্লান্ত তব দুনয়নে অমূল্য জ্যোতি,
ভ্রান্ত মম এ ভুবনের চঞ্চলও গতি।
জোৎস্নাসুপ্ত নিশীথের নিস্তব্ধ প্রহরে,
এলে কোথা হতে ললাটও গহরে।
তব অশ্রু জলে পাত্র আনিয়া ভোরে,
ভাসাইলে এক দীর্ঘ ধারা পর্বতও মাঝারে।
ইন্দ্রিয়বীণায় বাজে তব সূক্ষ্ম স্বরতন্ত্রী,
বর্ণে বর্ণে সুরঞ্জিত গুপ্ত হরিণী।
নিঃস্বার্থে গোপনে থাকিয়া পরম নির্জনে,
বেঁধেছো মোরে লইয়াহৃদয়খানি গোপনে।
প্রেম তব ভক্তি রূপে আসিল মোর কণ্ঠে,
কেমনে বর্ণিত করিব মোর গচ্ছিত কাব্য খন্ডে।।
বারে বারে আসে বসন্ত, আসে কত গাঁথা;
লয়ে যায় উড়ায়ে কত সুখ, আনন্দের মুখরতা।
তুমি আসিয়াছো নিয়ে এক মধুরও ধ্বনি,
উঠিল বাজিয়া জল-তরঙ্গ, নিশ্চুপে শুনি।
অঙ্গে অঙ্গে লাগিয়াছে বিরাট স্পন্দন,
কাটিয়াছে মধ্যরাতের ঘোর আর্তনাদের ক্রন্দন।
অনন্ত হৃদয় মাঝে, কুণ্ডলীত আসন
এ কি শুনি হে, বিচিত্র অন্তরের সুপ্ত ভাষণ।
ক্লান্ত তব দুনয়নে অমূল্য জ্যোতি,
ভ্রান্ত মম এ ভুবনের চঞ্চলও গতি।
জোৎস্নাসুপ্ত নিশীথের নিস্তব্ধ প্রহরে,
এলে কোথা হতে ললাটও গহরে।
তব অশ্রু জলে পাত্র আনিয়া ভোরে,
ভাসাইলে এক দীর্ঘ ধারা পর্বতও মাঝারে।
ইন্দ্রিয়বীণায় বাজে তব সূক্ষ্ম স্বরতন্ত্রী,
বর্ণে বর্ণে সুরঞ্জিত গুপ্ত হরিণী।
নিঃস্বার্থে গোপনে থাকিয়া পরম নির্জনে,
বেঁধেছো মোরে লইয়াহৃদয়খানি গোপনে।
প্রেম তব ভক্তি রূপে আসিল মোর কণ্ঠে,
কেমনে বর্ণিত করিব মোর গচ্ছিত কাব্য খন্ডে।।